হন্ডুরাসকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ব্রাজিল
অলিম্পিক ফুটবলের অধরা শিরোপা থেকে আর এক ম্যাচ দূরে দাঁড়িয়ে ব্রাজিল। সেমিফাইনালে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি হন্ডুরাস। প্রতিপক্ষকে নাস্তানাবুদ করে ‘সেলেসাও’রা জিতেছে ৬-০ গোলের বিশাল ব্যবধানে। দুটি করে গোল করেছেন অধিনায়ক নেইমার ও গ্যাব্রিয়েল জেসাস।
বুধবার রাতে রিও ডি জেনিরোর বিখ্যাত মারাকানা স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের সূচনা হয়েছে স্বপ্নের মতো। কিক অফের সঙ্গে সঙ্গে আক্রমণে উঠেছে অলিম্পিকের আয়োজকরা আর পেয়ে গেছে গোলও। প্রতিপক্ষের ভুল পাস ধরে, দুরন্ত গতিতে এগিয়ে দলকে গোল উপহার দিয়েছেন নেইমার। মাত্র ১৫ সেকেন্ডে গোল করার আনন্দে বোধহয় নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি ব্রাজিল অধিনায়ক। মাটিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে উদযাপন করতে গিয়ে ব্যথা পেয়েছেন বুকে। তবে সমর্থকদের খানিকটা আশঙ্কায় রাখলেও মাঠ ছাড়েননি নেইমার। কিছুক্ষণ শুশ্রূষা করে আবার নেমে পড়েছেন খেলায়।
অধিনায়কের এমন বীরত্ব উজ্জীবিত করেছে সতীর্থদের। একের পর এক আক্রমণ করে যাওয়া ব্রাজিল দ্বিতীয় গোলের দেখা পেয়েছে ২৬ মিনিটে। লুয়ানের দুর্দান্ত থ্রু ধরে ব্যবধান দ্বিগুণ করেছেন গ্যাব্রিয়েল জেসাস। নয় মিনিট পর আবার জেসাসের গোল। এবার নেইমারের থ্রু ধরে জোরালো শটে গোল করেছেন তিনি।
তিন গোলে এগিয়ে বিরতিতে গেলেও দ্বিতীয়ার্ধে ব্রাজিলের আক্রমণে ভাটা পড়েনি। ৫১ মিনিটে আবার নেইমারের চমক। বার্সেলোনা তারকার চমৎকার কর্নার থেকে চতুর্থ গোল করেছেন মার্কিনিয়োস। ৭৯ মিনিটে আবারো ব্রাজিলিয়ানদের উল্লাস। ডান দিক থেকে আসা ফেলিপে অ্যান্ডারসনের ক্রসে ছত্রভঙ্গ হন্ডুরাসের ডিফেন্সকে বোকা বানিয়ে হেড করে গোল করতে সমস্যা হয়নি লুয়ানের।
শুরুর মতো শেষ গোলদাতাও নেইমার। ইনজুরি সময়ে লুয়ানকে ফাউলের সুবাদে পাওয়া পেনাল্টি কাজে লাগিয়ে দলকে বিশাল জয়ের উল্লাসে ভাসিয়ে দিয়েছেন ব্রাজিল অধিনায়ক।
বুধবার রাতে রিও ডি জেনিরোর বিখ্যাত মারাকানা স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের সূচনা হয়েছে স্বপ্নের মতো। কিক অফের সঙ্গে সঙ্গে আক্রমণে উঠেছে অলিম্পিকের আয়োজকরা আর পেয়ে গেছে গোলও। প্রতিপক্ষের ভুল পাস ধরে, দুরন্ত গতিতে এগিয়ে দলকে গোল উপহার দিয়েছেন নেইমার। মাত্র ১৫ সেকেন্ডে গোল করার আনন্দে বোধহয় নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি ব্রাজিল অধিনায়ক। মাটিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে উদযাপন করতে গিয়ে ব্যথা পেয়েছেন বুকে। তবে সমর্থকদের খানিকটা আশঙ্কায় রাখলেও মাঠ ছাড়েননি নেইমার। কিছুক্ষণ শুশ্রূষা করে আবার নেমে পড়েছেন খেলায়।
অধিনায়কের এমন বীরত্ব উজ্জীবিত করেছে সতীর্থদের। একের পর এক আক্রমণ করে যাওয়া ব্রাজিল দ্বিতীয় গোলের দেখা পেয়েছে ২৬ মিনিটে। লুয়ানের দুর্দান্ত থ্রু ধরে ব্যবধান দ্বিগুণ করেছেন গ্যাব্রিয়েল জেসাস। নয় মিনিট পর আবার জেসাসের গোল। এবার নেইমারের থ্রু ধরে জোরালো শটে গোল করেছেন তিনি।
তিন গোলে এগিয়ে বিরতিতে গেলেও দ্বিতীয়ার্ধে ব্রাজিলের আক্রমণে ভাটা পড়েনি। ৫১ মিনিটে আবার নেইমারের চমক। বার্সেলোনা তারকার চমৎকার কর্নার থেকে চতুর্থ গোল করেছেন মার্কিনিয়োস। ৭৯ মিনিটে আবারো ব্রাজিলিয়ানদের উল্লাস। ডান দিক থেকে আসা ফেলিপে অ্যান্ডারসনের ক্রসে ছত্রভঙ্গ হন্ডুরাসের ডিফেন্সকে বোকা বানিয়ে হেড করে গোল করতে সমস্যা হয়নি লুয়ানের।
শুরুর মতো শেষ গোলদাতাও নেইমার। ইনজুরি সময়ে লুয়ানকে ফাউলের সুবাদে পাওয়া পেনাল্টি কাজে লাগিয়ে দলকে বিশাল জয়ের উল্লাসে ভাসিয়ে দিয়েছেন ব্রাজিল অধিনায়ক।
Comments
Post a Comment